আমরা সম্প্রীতির শহর গড়ে তুলতে চাই। গ্রিন, ক্লিন, হেলদি ও সেফ সিটি গড়তে কাজ করে যাচ্ছি। আর সেফ সিটির অর্থ হলো, সব ধর্ম, বর্ণ, জাতি, গোত্রের মানুষ যেন পারস্পরিক সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ থেকে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারে। আমরা কাউকে বিভেদে নয় বরং ঐক্যে দেখতে চাই।
ফাইল আছে সবই আছে। খুব চমৎকারভাবে উনারা বাসায় নিয়ে যান। মিনিস্ট্রি থেকে ফাইল গায়েব হয়ে যায়। এটা আমার গত ১১ মাসের অভিজ্ঞতা।’
প্রকল্প চালুর পর বিভিন্ন এলাকার ডাস্টবিন সরিয়ে নেয়ায় বাসিন্দারা এখন নিজেরাই ময়লা ফেলতে পারছেন না। সময়মতো ময়লা সংগ্রহেও অনিয়ম হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, প্রায় চার হাজার পরিচ্ছন্ন কর্মীর অনেকেই নিয়মিত দায়িত্ব পালন না করে নিজ উদ্যোগে বাসা-বাড়ি থেকে টাকা নিয়ে ময়লা তুলছেন। এতে বেতন ছাড়াও বাড়তি আয় করছেন তারা।